পরিচিতি

পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ, পদার্থবিজ্ঞান বা ভৌতবিজ্ঞান হল বিজ্ঞানের একটি শাখা যা সমস্ত বিশ্বের পদার্থের গঠন, গতিবিদ্যা এবং উপযোগিতা নিয়ে কাজ করে। পদার্থবিজ্ঞান বিষয়টি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি কিন্তু বুঝতে পারছি না যে এটি কতটা বিস্তৃত এবং কতটা শাখাভিত্তিক। এই লেখাটি তেমনি একটি পরিষ্কার ধারণা দেওয়া হবে পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ সম্পর্কে।

পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ

পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কে আলোচনা করার আগে সেটির প্রধান শাখাসমূহ জানা দরকার। পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখাসমূহ হল:

১. ভৌত পদার্থবিজ্ঞান

ভৌত পদার্থবিজ্ঞান হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যা বিশ্বের ভিতরে ঘটতে থাকা প্রতিবেগগুলির পেছনে কাজ করে।

২. পরমাণু পদার্থবিজ্ঞান

পরমাণু পদার্থবিজ্ঞান বা নিউক্লিয়ার ফিজিক্স হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যা পরমাণুবিদ্যা এবং পরমাণু অংশগুলির বিভিন্ন প্রক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।

৩. পরমাণু প্রবাহী পদার্থবিজ্ঞান

পরমাণু প্রবাহী পদার্থবিজ্ঞান বা কোয়ান্টাম ফিজিক্স হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যা কোয়ান্টাম পরমাণুবিদ্যা এবং কোয়ান্টাম পরমাণু অংশগুলির বিভিন্ন প্রক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে কাজ করে।

৪. পরমাণু রসায়ন

পরমাণু রসায়ন হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যা পরমাণু বা পরমাণু অংশগুলির বিভিন্ন রসায়নগত প্রক্রিয়া ও সংশ্লেষণ নিয়ে কাজ করে।

৫. পরমাণু বিজ্ঞান

সাধারণত, পরমাণু বিজ্ঞান শুধুমাত্র নিউক্লিয়াস ও পার্টিকেলগুলির বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং গুণগত বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করে এবং সাধারণত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সাথে একই রকম সমস্যার সমাধান নিয়ে কাজ করে। এছাড়াও পরমাণু বিজ্ঞান দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে যা হল পরমাণু বিস্ফোরণ এবং পরমাণু বিভাজন। এদের প্রতিটি প্রক্রিয়া পরমাণুর কাজ করতে বা সংসারে অংশগ্রহণ করতে পারে।

সবশেষে, পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞান যখন প্রযুক্তিগত প্রকল্পের উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়, তখন এটি উন্নয়নশীল প্রযুক্তি বিষয়ক জ্ঞান হিসাবে বিকশিত হয়। সেই সাথে পদার্থবিজ্ঞান একটি অভিনব শিক্ষাগত বিষয় যা নতুন নতুন প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে আরও বেশি উন্নয়ন করা যায়

সৌরবিজ্ঞান হলো সমগ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কিত অনেকগুলি উপকূল শাখার মধ্যে একটি। এই বিভাগে পরিচয় থাকে সমস্ত কক্ষের প্রার্থীদের জন্য এবং এটি উন্নয়নশীল ক্ষেত্র যা নতুন নতুন প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে আরও উন্নয়ন করা যায়। এটি সৌর প্রকল্পের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা সৃষ্টি করে এবং সৌরবিজ্ঞান বিশ্বের প্রগতি বিশ্বের উন্নয়নের উপকারিতা দেয়।

সৌরবিজ্ঞান ব্যবহার করে একটি নতুন উন্নয়নশীল বৈদ্যুতিন কর্তৃক সম্ভব হলো সৌর উর্জার উৎপাদন যা একটি শ্যামলী প্রণালী দ্বারা করা হয়। এই বৈদ্যুতিক প্রণালীটি সমৃদ্ধ জীবনযাপনে উপযুক্ত হতে পারে এবং একটি শ্যামলী প্রণালী হিসাবে এটি খুব সম্ভবত উন্নয়নশীল একটি হুইলারের বৃত্ত, উপগ্রহের পথ ও গ্রহ বিজ্ঞান ও টেকনোলজি

গ্রহ বিজ্ঞান ও টেকনোলজি পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যা গ্রহমন্ডলে থাকা প্রতিটি জিনিসের অধ্যয়ন করে। এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা আলোচনা করব।

গ্রহ বিজ্ঞান ও টেকনোলজির প্রধান শাখাসমূহ হল:

খগোলবিদ্যা

খগোলবিদ্যা হল স্থাপত্য বা প্রাকৃতিক পদার্থ গুলোর আকৃতি ও বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে মহাকাশের নক্ষত্রবিষয়ক গবেষণা। খগোলবিদ্যার মাধ্যমে আমরা মহাকাশে সম্ভব পথ বা স্থানে মানুষ পাঠাতে পারি। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা যা স্পেস মিশন এবং স্টারগেজিং এর মূল ভূমিকা পালন করে।

উপগ্রহ বিজ্ঞান

উপগ্রহ বিজ্ঞান হল পদার্থবিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে সমস্ত পৃথিবীতে উপগ্রহের উদ্ভব, উন্নয়ন এবং তাদের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিশেষভাবে গবেষণা করা হয়। এটি স্থানগুলির দূরত্ব, উপগ্রহের আকার, তাদের ঘনত্ব এবং বায়ু এবং পানি উপগ্রহ প্রদর্শনের ব্যাপারে গবেষণা করে। উপগ্রহ বিজ্ঞান জীবজন্তুর জীবনের উপস্থিতি অনুসন্ধান করাও সম্ভব।

উপগ্রহ বিজ্ঞান শব্দটি অনেক বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহৃত হয়। এটি নিজস্ব একটি বিষয় নয়, বরং সমস্ত উপগ্রহ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে প্রযোজ্য। উদাহরণস্বরূপ, উপগ্রহ বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পর্কিত উপযুক্ত হলে একটি উপগ্রহ বিষয়ের উপর জীবন সম্পর্কিত বিষয়ের থেকে সম্পূর্ণভাবে ভিন্ন হতে পারে।

By

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *