প্রথম অধ্যায়: এতিমদ্দৌলা এবং তার জীবন

ইতিহাসের জনক কে, এতিমদ্দৌলা হলেন একজন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী ও পত্রকার। তিনি ১৮৬৩ সালে বর্ধমান জেলার একটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবদুল হামিদ একজন কর্মকর্তা ছিলেন।

দ্বিতীয় অধ্যায়: এতিমদ্দৌলা এবং তার পত্রিকা

এতিমদ্দৌলা প্রথমে অংশগ্রহণ করেন “বাংলার দরবার” নামক পত্রিকায়। এরপর তিনি “স্বদেশ প্রহরী” নামক পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। এতিমদ্দৌলা তার পত্রিকায় জাতীয় মুক্তির কথা বিষয়ক লেখা প্রকাশ করেন।

তৃতীয় অধ্যায়: এতিমদ্দৌলা এবং জাতীয়তাবাদ

এতিমদ্দৌলা সরকারের সমর্থক ছিলেন জাতীয়তাবাদী। তিনি বলে থাকতেন যে জাতীয়তা একটি জনগণের মুক্তির জন্য প্রয়োজন। তিনি একজন আধুনিক জাতীয়তাবাদী ছিলেন এবং বাংলাদেশের জন্য একটি জাতীয় জনগণতান্ত্রিক সমাজের বিকাশে অবদান রাখেন। তিনি জাতীয়তা, স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতির উন্নয়নের জন্য একটি নতুন দিক সৃষ্টি করেন।

এতিমদ্দৌলার জাতীয়তাবাদী মূল্যবোধের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, “জাতীয়তা সমস্ত জনগণের মুক্তি ও স্বাধীনতার জন্য প্রয়োজন। জাতীয়তা একটি নিখুঁত এবং সকলের মধ্যে সমতুল্য হতে হবে।” এতিমদ্দৌলার এই উক্তি জাতীয়তাবাদী চিন্তাভাবনার উজ্জ্বল প্রতিফলন।

চতুর্থ অধ্যায়: এতিমদ্দৌলা ও স্বাধীনতা আন্দোলন

এতিমদ্দৌলা বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন নেতা হিসেবে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে দেশটির বিভাজনের পর তিনি পাকিস্তান সম্পর্কে কথা বলতে থাকেন। সেখানে তিনি একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে কাজ করেন।

পঞ্চম অধ্যায়: এতিমদ্দৌলার অবদান

এতিমদ্দৌলার জন্ম থেকেই তিনি দেশের উন্নয়ন এবং স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য অনেক কাজ করেন। তার পত্রিকার মাধ্যমে তিনি জনগণের মধ্যে জাগরুকতা বৃদ্ধি করেন। তিনি সব সময় দেশের জনগণের পক্ষে থাকার চেষ্টা করেন।

ষষ্ঠ অধ্যায়: এতিমদ্দৌলার স্মৃতি

এতিমদ্দৌলা নির্দেশ করেছিলেন যে, তিনি নিজের জীবনের ইতিহাস লিখতে চান। তার প্রথম লেখা ছিল ‘আমার আত্মজীবনী’। এতিমদ্দৌলা বছরের এক জন সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে সংগ্রহশালার পথে মাটি খুঁজতে যান। তার মাটি খুঁজে পাওয়ার পর তিনি নিজের জীবন নিয়ে একটি বই লিখতে শুরু করেন। তিনি তার জীবনের গল্প এবং সেই সময়ের ইতিহাস লিখে দিলেন। এতিমদ্দৌলার লেখা বই ‘জীবনের কথা’।

এতিমদ্দৌলা স্মৃতি লিখতে সক্ষম হলেন। সে নিজেকে একজন গবেষক হিসেবে পরিচয় করিয়েছিলেন। এতিমদ্দৌলা তার সময়ের ইতিহাস লিখতে চেয়েছিলেন এবং তার স্মৃতি লিখতে সক্ষম হলেন কারণ তার জীবনের একটি বিশেষ অংশ ছিল তার বিস্তারিত করা হয়ে যাওয়া কাজ।

সপ্তম অধ্যায়: সংশোধিত সংসদ আইন

এতিমদ্দৌলা বাংলাদেশে সংশোধিত সংসদ আইনের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেন। এই আইনের মাধ্যমে সংসদ সম্পর্কে নতুন বিধান নিয়ম স্থাপন করা হয়।

অষ্টম অধ্যায়: স্বাধীনতা যুদ্ধের পর

স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এতিমদ্দৌলা স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংসদ সদস্য হিসেবে কাজ করেন। তিনি প্রথম কার্যকর বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ইতিহাসের জনক কে

নবম অধ্যায়: এতিমদ্দৌলার মৃত্যু

এতিমদ্দৌলা বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম নেতা হিসেবে মরেন। তিনি ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে বাকসালে নিহত হন। তার মৃত্যু সবার জন্য অস্থির দুঃখের বিষয় ছিল। ইতিহাসের জনক কে

দশম অধ্যায়: এতিমদ্দৌলার জনসাধারণের জীবনের উদাহরণ

এতিমদ্দৌলা বাংলাদেশের জনসাধারণের জীবনের উদাহরণ ছিলেন। তিনি সমাজের মধ্যে সক্ষম ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর জীবনে নিজের উন্নয়ন সম্পর্কে তিনি সবসময় আগ্রহ প্রদর্শন করেন। তিনি দেশের জনসাধারণের জন্য সেবা করতে সর্বদা প্রস্তুত ছিলেন।

একাদশ অধ্যায়: এতিমদ্দৌলার পুরস্কার

এতিমদ্দৌলা জাতীয় পুরস্কার সম্পর্কে বলতে গেলে, এটি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাতীয় পুরস্কার হিসাবে পরিচিত। এতিমদ্দৌলা পুরস্কারটি বছরে একবার প্রদান করা হয়। ইতিহাসের জনক কে

পুরস্কারটি একজন উদ্যোক্তাকে দেওয়া হয় যিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। পুরস্কারটি প্রথম প্রদান করা হয় 1985 সালে, যখন সাইফুল্লাহ মুজিব চৌধুরীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এরপর পরবর্তী বছরে একটি সিরিজ অফ পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইতিহাসের জনক কে

By

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *